📌জ্বিন দ্বারা আক্রান্ত হওয়ার লক্ষন।
(১) হঠাৎ আমল ইবাদতে অনিহা চলে আসা।
(২) ঘুমের মধ্যে বোবা ধরা।
(৩) ঘুমানোর সময় শরীরে ঝাকি লাগা।
(৪) স্বপ্নে উঁচু কোন জায়গা থেকে পরে যেতে দেখা।
(৫) প্রচন্ড মাথা ব্যাথা করা।
(৬) ঘুমের মধ্যে হাটাচলা করা।
(৭) মেজাজ খিটখিটে হওয়া।
(৮)কারণ ছাড়ায় কান্না করা অথবা হাসা।
(৯) মৃগীরোগ থাকা।
(১০) শরীরের নির্দিষ্ট অংশ হঠাৎ কাজ না করা এবং মেডিকেল রিপোর্টে সমস্যা ধরা না পরা।
(১১) আজান এবং কুরআন তিলাওয়াত শুনলে অস্থীরতা কাজ করা।
(১২) মনোযোগ স্থীর না থাকা।
(১৩) আবোলতাবোল কথা বলা।
📌জাদুতে আক্রান্ত হওয়ার লক্ষন।
(১) স্বপ্নে প্রায়ই কিছুনা কিছু খেতে দেখা।
(২) শরীরের বিভিন্ন জায়গায় সুই বা পিনের খোচা লাগার অনুভূতি হওয়া।
(৩) ভীতিকর স্বপ্ন দেখা।
(৪) স্বপ্নে কবরস্থান, ভৌতিক জায়গা অথবা ভীতিকর চেহারার কাউকে দেখা।
(৫) মহিলাদের ক্ষেত্রে অনিয়মিত পিরিয়ড হওয়া।
(৬) মহিলাদের বার বার মিসক্যারেজ হওয়া।
(৭) স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে অতিরিক্ত সন্দেহ সৃষ্টি হওয়া।
(৮) স্বামী-স্ত্রী পরস্পরের কাছাকাছি এলে অস্থিরতা অনুভব করা বা শ্বাসকষ্ট শুরু হওয়া।
(৯) খিটখিটে মেজাজে থাকা এবং ছোটখাটো বিষয় নিয়েও ঝগড়া করা।
(১০) দাম্পত্য জীবনে যৌন আকর্ষণ ও স্বাদ হারিয়ে ফেলা।
(১১) স্বামী-স্ত্রী একে অপরের থেকে দূরে থাকলে সম্পর্ক স্বাভাবিক থাকে, কিন্তু একসাথে থাকলে দাম্পত্য কলহ শুরু হওয়া।
(১২) মানশিক অশান্তিতে ভোগা।
(১৩) রাতে ঘুম না হওয়া, ঘুমের মধ্যে অস্বস্তি লাগা।
(১৪) অতিরিক্ত ভুলে যাওয়া।
(১৫) সামান্য কাজ করলে শরীর ছেড়ে দেওয়া, হাত পা অসার হয়ে যাওয়া।
(১৬) মাঝে মধ্যে কিডনির সাইডে মারাত্মক ব্যাথা হওয়া, চিকিৎসা চলার পরেও দ্রুত কিডনির পয়েন্ট কমতে থাকা।
(১৭) খুদামন্দা এবং বমি বমি ভাব হওয়া।
(১৮) রক্তের হিমোগ্লোবিন কমে যাওয়া।
(১৯) দিনের পর দিন অসুস্থতায় ভোগা।
(২০) পরিবারের মধ্যে অশান্তি কলহ চলা।
(২১) লেখাপড়ায় একদমই মনোযোগ না বসা।
(২২) প্রচন্ড মাথা ব্যাথা করা ওষুধ খেয়েও ঠিক না হওয়া।
(২৩) কাজে স্থীরতা না থাকা, সবসময় মাথার মধ্যে অস্থিরতা কাজ করা।
(২৪) শ্বাসকষ্ট হওয়া।
(২৫) অহেতুক৷ চিন্তাভাবনায় প্যানিক এটাক হওয়া।
(২৬) বজ্রপাতের আওয়াজে মাত্রাতিরিক্ত ভয় পাওয়া।
(২৭) অতিরিক্ত চুল পরা, মুখ ফ্যাকাসে হওয়া।
(২৮) পায়ের তালু থেকে হাটু পর্যন্ত ব্যাথা হওয়া, পায়ের ত্বক নষ্ট হওয়া।
(২৯) আয়-উপার্জনহীন থাকা।
(৩০) চাকরি-ব্যবসায় মন না বসা, কাজে গেলে অসুস্থ হয়ে যাওয়া।
📌 এখান থেকে একাধিক লক্ষণ মিলে গেলে আপনার জন্য উপযুক্ত পদক্ষেপ হলো।
একজন অভিজ্ঞ রাক্কির নির্দেশনায় আপনার সমস্যার একটি সঠিক ডায়াগনোসিস করানো। এরপর সেল্ফ রুকইয়াহ অথবা সরাসরি রুকইয়াহ চিকিৎসা গ্রহণ করা।
🎁 Your Special Offer is Loading...
Please wait a moment. You'll be redirected automatically after the countdown.
⏳ Stay here — your offer will open in a new page.
✅ Redirect happens only once per session.

Post a Comment